সাধারনত জেনারেশন বা প্রজন্ম বলতে আমরা এমন একটা বয়স গ্রুপকে বুঝি যারা মোটামুটিভাবে একই সময়কাল এবং যায়গায় জন্মগ্রহন করেছে, যাদের বেড়ে ওঠার পারিপার্শিকতা একই রকম এবং একই রকম ঘটনা প্রবাহের মধ্য দিয়ে তাদের জীবন অতিবাহিত হয়েছে।
একই রকম ঘটনা প্রবাহের মধ্য দিয়ে যাওয়ার ফলে তাদের মানসিক গড়ন, কোন একটা ঘটনাতে তাদের প্রতিক্রিয়া, চিন্তা ভাবনায় তারা একই রকম ব্যাবহার করে।
এসব কারনে উন্নত বিশ্বে জেনারেশন নিয়ে বিভিন্ন ধরনের গবেষণা হয়ে থাকে। বড় বড় কোম্পানী তাদের পণ্যের ভোক্তা নির্ধারনে সেসব গবেষনার ফল ব্যাবহার করে থাকে। অনেক প্রতিষ্ঠান তাদের কর্মী নিয়োগেও এসন ফলাফলকে প্রাধান্য দিয়ে থাকে যাতে করে কর্মীদের মধয় থেকে সর্বোচ্চ আউতপুট বের করে আনতে পারে।
আমাদের দেশে এরকম গবেষণা খুব বেশি হয় না। একারনে আমাদের উন্নত বিস্বের গবেষণার ফলাফলের উপর নির্ভর করতে হয়। যেহেতু কোন একটা প্রজন্মের মানসিক গঠন, কর্মক্ষেত্রে তাদের ব্যবহার, কর্মী হিসেবে তাদের প্রত্যশা, কাষ্টমার হিসেবে তাদের চিন্তা-ভাবনা সেই দেশ, সমাজ বা সময়ের আলোচিত ঘটনা দ্বারা প্রভাবিত হয়ে সেহেতু উন্নত বিশ্বের গবেষণা আমাদের দেশের জন্য অনেক ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হয় না। আবার বর্তমান বিশ্ব ব্যাবস্থাপনার বাস্তবতায়, প্রযুক্তির আধুনিকতম ব্যাবহার যেখানে পুরো বিশ্বকে হাতের মুঠোয় নিয়ে এসেছে সেখানে অনেক ক্ষেত্রেই প্রজন্মের সাথে প্রজন্মের অনেক মিল পাওয়া যায়।
বিভিন্ন প্রজন্মের চারিত্রিক বৈশিষ্ট
একজন ম্যানেজার হিসাবে আপনি স্বভাবতই বিভিন্ন প্রজন্মের মানুষদের পরিচালনা করেন। তাই তাদের চারিত্রিক বৈশিষ্ট জানা আপনার প্রয়োজন।
চাকরীদাতাদের কাছে প্রজন্মের চাওয়া
প্রতিটা প্রজন্মের চাহিদা ভিন্ন ভিন্ন। একজন ম্যানেজার হিসাবে আপনার জানতে হবে আপনার কর্মীদের চাহিদা প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম কিভাবে পরিবর্তিত হয়।
কিভাবে ভিন্ন ভিন্ন প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করা যায়
যেহেতু প্রতিটা প্রজন্মের চাহিদা ভিন্ন ভিন্ন সেহেতু কর্মক্ষেত্রে তাদের অনুপ্রাণিত করার পদ্ধতিও ভিন্ন ভিন্ন।